হাবিবুর এ সময় নিজের অসুস্থতার কথা জানিয়ে লালমনিরহাটে না দিয়ে পার্শ্ববর্তী নওগাঁয় বদলির অনুরোধ জানান। এ সময় ওই ব্যক্তি নির্বাহী পরিচালক তরিকুল আলম ও অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী ড. আবুল কাসেমকে সম্মানী দেওয়ার কথা জানান। ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা খরচ হবে বলে তিনি জানান। এ সময় হাবিবুর বলেন, ‘১০-১২ হাজারের মধ্যে হলে সুবিধা হয় স্যার।’ পরে আপাতত ২০ হাজার টাকা পাঠানোর নির্দেশনা দেন ওই ব্যক্তি। যোগাযোগ করা হলে উপসহকারী প্রকৌশলী হাবিবুর রহমান জানান, এমন ফোনকলের পর তিনি বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানান। তারা কাউকে টাকা পাঠাতে নিষেধ করেন। তাই তিনি টাকা পাঠাননি। এটি প্রতারক চক্রের কাজ বলে তিনি মনে করছেন। বিএমডিএ সূত্রে জানা গেছে, ঠাকুরগাঁওয়ে কর্মরত কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলমের কাছেও এভাবে ফোন করে টাকা চাওয়া হয়েছে। যিনি ফোন করেছিলেন, তিনি নিজেকে...