রাজশাহী জেলা পুলিশের মুখপাত্র রফিকুল আলম বলেন, এই প্রতারক চক্র শুধু রাজশাহী নয়, দেশের বিভিন্ন জেলার মানুষকেও প্রতারণা করেছে। তাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট তথ্য-পপ্রাণ পাওয়া গেছে। তিনি আরও জানান, গ্রেপ্তার চারজনের বিরুদ্ধে বাঘা থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। পাশাপাশি চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। পুলিশের ধারণা, এই চক্রের সদস্যরা হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে পপ্রতদিন কয়েক হাজার টাকা হাতিয়ে নিত। তাদের ব্যবহৃত মোবাইল ও সিমকার্ডগুলো পরীক্ষার জন্য সাইবার ক্রাইম ইউনিটে পাঠানো হয়েছে। রফিকুল আলম বলেন, সাইবার প্রতারণা রোধে সাধারণ মানুষকে আরও সচেতন হতে হবে এবং অচেনা নম্বর থেকে বিকাশ বা ইমো সংক্রান্ত কোনো অনুরোধ পেলে তাৎক্ষণিকভাবে কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে। সম্পাদক কর্তৃক দি সংবাদ লিমিটেড -এর পক্ষে ৮৭, বিজয়নগর, ঢাকা থেকে মুদ্রিত এবং প্রকাশিত। কার্যালয় : ৩৬, পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০। রাজশাহীর বাঘা...