উদ্ধার মূর্তিটির দৈর্ঘ্য ৫০ ইঞ্চি, প্রস্থ ২১ ইঞ্চি এবং ওজন প্রায় ১৬৫ কেজি। এটি কালো কষ্টিপাথরে নির্মিত একটি প্রাচীন বিষ্ণু মূর্তি, যা চোরাচালান চক্রের মাধ্যমে দেশের বাইরে পাচারের প্রস্তুতি চলছিল। মূর্তিটি সম্প্রতি আমিনবাজারের এক ব্যক্তির কাছ থেকে দেলোয়ারের কাছে আসে বলে জানা গেছে।ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সাভার সার্কেল) মো. শাহীনুর কবির জানান, এ ঘটনায় ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করা হয়েছে। চক্রের অন্য সদস্যদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনতে কাজ করছে পুলিশ।সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- সাভার মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. জুয়েল মিয়া, পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আশিক ইকবাল এবং এসআই মো. আমির হোসেনসহ অন্য কর্মকর্তারা।প্রাচীন শিল্পকর্ম ও ঐতিহাসিক প্রত্নসম্পদ পাচার দেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের জন্য এক ভয়াবহ হুমকি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এমন অভিযান সংস্কৃতি রক্ষার পথে এক গুরুত্বপূর্ণ...