অন্তত সাত হাত বদল হয়ে ভোক্তার কাছে পৌঁছায় ডিম। তবে, বিনিয়োগ না করে কারসাজির মাধ্যমে যারা ডিমের বাজার থেকে অর্থ হাতিয়ে নেয়, তাদের ছাড় দেয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। শুক্রবার রাজধানীর কৃষিবিদ ইন্সটিটিউটে বিশ্ব ডিম দিবসের অনুষ্ঠানে একথা জানান তিনি। এছাড়া, স্কুল ফিডিং প্রোগ্রামে শিশুদের খাবারে ডিম যোগ হচ্ছে বলেও জানান উপদেষ্টা। সস্তা আমিষের উৎস হিসেবে জনপ্রিয় ডিম। বাজারে শাক-সবজি, মাছ-মাংসের দাম বেড়ে গেলে ডিমের চাহিদা বেড়ে যায়। তবে দাম নিয়ে অস্বস্তি রয়েছে ভোক্তাদের। বাজারে প্রতি ডজন ফার্মের মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়।এমন পরিস্থিতিতে বিশ্ব ডিম দিবসের অনুষ্ঠানে উদ্যোক্তারা জানান, দেশে বছরে একজন মানুষ ডিম খায় ১৩৭ টি। যা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম। খাবারের খরচ বেড়ে যাওয়ায় বাজার স্বাভাবিক থাকে না অনেক সময়। সুলভ...