৫. নিজের যত্ন: চরম সংকটের মাঝেও নিজের জন্য কিছুটা সময় বের করা, পছন্দের কোনও কাজে (যেমন—লেখা, আঁকা, প্রার্থনা) যুক্ত থাকা এবং নিজের অনুভূতির প্রতি মনোযোগী হওয়া মানসিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।মনের কথা প্রকাশের মাধ্যমে মুক্তিমানবিক বিপর্যয়ের পর মানুষ প্রায়ই লজ্জা বা ভয়ের কারণে তাদের কষ্ট ও যন্ত্রণার কথা প্রকাশ করতে পারে না। কিন্তু এই চেপে রাখা আবেগগুলো মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। যখন আমরা আমাদের আঘাতমূলক অভিজ্ঞতা নিয়ে কথা বলি, তখন আমাদের কষ্টগুলো স্বীকৃতি পায় এবং মানসিক ভার লাঘব হয়। কথা বলার মাধ্যমে চিন্তার স্বচ্ছতা আসে এবং আমরা নিজেদের অভিজ্ঞতাকে নতুনভাবে উপলব্ধি করতে শিখি, যা নিরাময় প্রক্রিয়ার জন্য অপরিহার্য। এর জন্য সবসময় পেশাদার সহায়তার প্রয়োজন হয় না; একজন বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু বা পরিবারের সদস্যও হতে পারেন সেই নিরাপদ আশ্রয়।২০২৫ সালের...