সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে দেশে আনা হলো জুলাই যোদ্ধা আব্দুল হামিদের মরদেহ। পরে নিয়ে যাওয়া হয় চট্টগ্রামের রাউজানে। সেখানে জানাজার পর দাফন করা হয় পারিবারিক কবরস্থানে। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়ে দিশেহারা পরিবার। সরকারের কাছে চেয়েছেন সহায়তা। আবুধাবিতে জুলাই আন্দোলনে অংশ নেওয়ার অভিযোগে দেশটির আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হন আব্দুল হামিদ। এরপর থেকে আল সদর কারাগারে বন্দী ছিলেন তিনি। স্বজনদের দাবি, দীর্ঘদিন মানসিক চাপে থাকায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে গত ২২ সেপ্টেম্বর মারা যান তিনি। কারাগারে থাকা অবস্থায় আব্দুল হামিদ পরিবারের সঙ্গে দুইবার যোগাযোগ করেছিলেন বলে জানান তাঁর স্ত্রী। শুক্রবার সকালে শাহ আমানত বিমানবন্দরে পৌঁছায় আব্দুল হামিদের মরদেহ। এসময় নিহতের পরিবারকে দেওয়া হয় সহায়তার আশ্বাস। শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের প্রবাসী কল্যাণ ডেস্কের জনশক্তি জরিপ কর্মকর্তা মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘লাশটা...