কিছুদিন আগে ‘অপজিশন ইন্টারন্যাশনাল’ নামে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডাভিত্তিক এক এনজিওতে নাগরিক কোয়ালিশনের হয়ে মিটিং করি। ওই এনজিওর কাজ বিভিন্ন দেশে প্রবাসীদের ভোট নিশ্চিতের জন্য প্রচারণা ও টেকনিক্যাল সাহায্য করা। কথা প্রসঙ্গে তারা আফসোস করছিল, এত টেকনোলজি নিয়ে এখনো কোনো দেশে সন্তোষজনকভাবে প্রবাসী ভোট চালু করতে পারেনি। আমাদের দেশ সেই কঠিন পথে হাঁটা শুরু করল। আমাদের কমিশনের কর্মকর্তারা বিভিন্ন দেশে শিক্ষাসফর করে কী শিখে আসছেন, তা আসলে সামনেই দেখা যাবে। কারণ, প্রবাসী ভোটের কেবল অধিকার নিশ্চিত করাই যথেষ্ট নয়; এর বিশুদ্ধতা ও গোপনীয়তা বজায় রাখাও সমান গুরুত্বপূর্ণ। ইসিই ইতিমধ্যে জানিয়েছে, পরীক্ষামূলকভাবে সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও যুক্তরাজ্যে প্রবাসী ভোট কার্যক্রম শুরু করার পরিকল্পনা রয়েছে। প্রথম ধাপে দূতাবাসভিত্তিক বুথে ভোট গ্রহণের পরিকল্পনা রয়েছে। ভোটাররা আগেই অনলাইনে নিবন্ধন করবেন, এরপর নির্ধারিত...