শেষ বাঁশির পর মাঠে বসে উদাস তাকিয়ে ছিলেন হামজা চৌধুরী। কী ভাবছিলেন, তিনিই ভালো জানেন। কয়েক সেকেন্ডের জন্য হয়তো ভেবেছিলেন, এমন চমৎকার নৈপুণ্য দেখিয়েও হারতে হলো কেন! শুধু হামজা নন, হংকংয়ের বিপক্ষে শেষ মুহূর্তে গোল হজম করে ৪–৩ গোলে হারের ব্যাখ্যা খুঁজছিলেন হয়তো বাংলাদেশ দলের অন্য খেলোয়াড়েরাও। খেলা শেষ হওয়ার কিছুক্ষণ পরই পুরো দল টিম হোটেলের উদ্দেশে স্টেডিয়াম ছেড়েছে। এক এক করে নিভেছে ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামের ফ্লাডলাইট, আশাভঙ্গের বেদনা নিয়ে গ্যালারি ছেড়েছেন ২২ হাজার দর্শক। সবার মনে তখন শুধু আফসোস আর মন খারাপের গল্প। ৪-৫ অক্টোবরের দিকেই মনে হচ্ছিল হংকংকে বাংলাদেশ দল ৫ গোল দিলে ৬ গোল খাবে। কারণ, রক্ষণের অবস্থা শোচনীয়। সেন্ট্রাল ডিফেন্সে তারিক কাজী অর্ধেক ফিট। সিনিয়র তপু পুরোই আনফিট। রক্ষণের মূল দুটি জায়গাতেই বেহাল। ম্যাচে তারিকের সঙ্গে...