বিলিয়নেয়ার বা শতকোটি ডলারের মালিক হওয়া মোটেই সহজ কাজ নয়। কেউ অল্প বয়সেই এ সাফল্য অর্জন করেন, আবার অনেকে সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করেও দেনার বোঝা বয়ে বেড়ান। তবু বিশ্লেষকরা বলছেন, কিছু নির্দিষ্ট খাতে সঠিকভাবে কাজ করতে পারলে বিলিয়নেয়ার হওয়ার সম্ভাবনা এখনো খুবই উজ্জ্বল। নিচে এমন চারটি খাতের কথা তুলে ধরা হলো ফোর্বসের তথ্যমতে, বিশ্বের প্রায় ৩০০ বিলিয়নেয়ারের সাফল্যের মূল উৎস ফাইন্যান্স ও বিনিয়োগ খাত। বিনিয়োগের জগতে কিংবদন্তি ওয়ারেন বাফেটই এর অন্যতম উদাহরণ। তার সম্পদের পরিমাণ ৭৮.১ বিলিয়ন ডলার। শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ ঝুঁকিপূর্ণ হলেও সঠিক সিদ্ধান্ত নিলে এখান থেকেই বিপুল অর্থ উপার্জন সম্ভব। তাই বিশ্লেষকদের মতে, বিলিয়নেয়ার হওয়ার সবচেয়ে সম্ভাবনাময় খাত এটি। বিশ্বের ২৩৭ জন বিলিয়নেয়ার ফ্যাশন ও খুচরা পণ্যের ব্যবসা করে ভাগ্য বদলেছেন। বিশ্ববিখ্যাত বহু ব্র্যান্ড—যেমন জারা, এইচঅ্যান্ডএম, নাইকি, লুই ভুঁইতো—এসব...