মুরাদনগরে ২২ ইউপি চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে আ.লীগের দুর্গ অক্ষত রয়েছে। তারা আ.লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করছেন। উপজেলায় দলটির হাজার হাজার নেতাকর্মী তাদের শেল্টারে রয়েছেন। গত বছরের ৫ আগস্টের পর স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীদের ম্যানেজ করে পর্যায়ক্রমে তারা তাদের অবস্থান শক্ত করেছেন। তাদের ইশারায় এখনো চলছে স্থানীয় প্রশাসন। এদিকে দিন যত যাচ্ছে ফ্যাসিস্ট ওই জনপ্রতিনিধিরা আরও বেপরোয়া হচ্ছেন। দলের হাইকমান্ডের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে তারা এগিয়ে যাচ্ছেন। অনুসন্ধানে জানা যায়, উপজেলার ২২ ইউনিয়নে আ.লীগের দুর্গ গড়ে তুলেছিলেন নির্বাচিত ইউপি চেয়ারম্যানরা। দলীয় সব কর্মসূচি বাস্তবায়নে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতেন এসব প্রভাবশালী চেয়ারম্যান। অর্থাৎ, উপজেলার ২২ ইউনিয়নে আ.লীগকে শক্তিশালী করা এবং গ্রাম পর্যায়ে আ.লীগের দুর্গ গড়ে তোলার জন্য তাদের ভূমিকা ছিল অতুলনীয়। ৫ আগস্ট আ.লীগ সরকারের পতনের পর এসব ইউপি চেয়ারম্যান খেই হারিয়ে ফেলেন। সেসময়...