পিরোজপুর-২ নির্বাচনি এলাকার (ভাণ্ডারিয়া-কাউখালী-স্বরূপকাঠি) সবচেয়ে বেশি ভোটারের বসবাস এখানে, যা বাকি দুই উপজেলার মোট ভোটের সমান। এরই মধ্যে এই আসনে চূড়ান্ত হয়ে গেছে জামায়াতের প্রার্থী। মরহুম মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ছেলে শামিম সাঈদীকে মনোনয়ন দিয়েছে দলটি। একক প্রার্থী হিসাবে তিনি চষে বেড়াচ্ছেন স্বরূপকাঠি। সপ্তাহে সপ্তাহে করছেন গণসংযোগ-সমাবেশ। এর বিপরীতে দ্বন্দ্ব-কোন্দলে ৫ খণ্ড হয়ে আছে উপজেলা বিএনপি। স্বরূপকাঠিরই তিনজন চাইছেন মনোনয়ন। সঙ্গে আছেন ভাণ্ডারিয়ার আরও দুজন। প্রত্যেকেরই রয়েছে ছোট-বড় বলয়। যে বলয়ে ৫ ভাগ দলের নেতাকর্মীরা। সবচেয়ে কঠিন পরিস্থিতি স্বরূপকাঠির ৩ গ্রুপে। দ্বন্দ্ব-কোন্দলে যেন বন্ধ একে অপরের মুখ দেখাদেখি। পরিস্থিতি এমন যে স্বরূপকাঠির ভোটে ভর করতে গিয়ে হয়তো হিতে-বিপরীত হতে পারে বিএনপির। যার ফসল যাবে জামায়াতের ঘরে। ৯০-পরবর্তী কোনো নির্বাচনেই এখানে জেতেনি ধানের শীষ। সেই আসনেরই উপজেলা স্বরূপকাঠি। কাগজে-কলমে নেছারাবাদ হলেও...