মেসার্স জুঁই ব্রিকস ইটভাটার নৈশ প্রহরী আইদুল ইসলাম জানান, রাত ৩টার দিকে ১০-১২ জন মুখোশধারী মোটরসাইকেলে এসে তাকে ও রাশেদ নামে এক যুবককে হাত-পা ও মুখ বেঁধে ভাটার চিমনির নিচে ফেলে রাখে। এরপর তারা খুঁটি থেকে ৩টি ট্রান্সফরমার খুলে তামার কয়েল বের করে নিয়ে চলে যায়।একই ধরনের অভিজ্ঞতার কথা জানান মিতা ইটভাটার প্রহরী হোসেন আলী। তিনি বলেন, ‘৫-৬ জন মুখোশধারী এসে আমাকে বেঁধে ঘরে ফেলে রাখে। সকালে স্থানীয়দের সহায়তায় ছাড়া পাই। তারা কয়েল নিয়ে বাকি অংশ ফেলে চলে যায়।’মেসার্স জুঁই ব্রিকস ইটভাটার ম্যানেজার আলমগীর হোসেন বলেন, সব চুরির ধরন একই। যারা চুরি করছে, তারা বিদ্যুতের কাজে অভিজ্ঞ। ঝুঁকিপূর্ণ এ কাজ সাধারণ কেউ করতে পারবে না।উপজেলা ইটভাটা মালিক সমিতির সভাপতি আমিনুল ইসলাম রনজু জানান, সিসি ক্যামেরা লাগানোর পরও চুরি হচ্ছে। এমনকি...