
প্রতি বছর অক্টোবরে দ্বিতীয় শুক্রবারে পালিত হয় বিশ্ব ডিম দিবস। এই দিনটি ডিমের বহুমুখী ব্যবহার, সাশ্রয়ী মূল্য ও অসাধারণ পুষ্টিগুণের প্রতি সচেতনতা বাড়াতে উদ্যাপন করা হয়। এই আয়োজনের পেছনে রয়েছে ইন্টারন্যাশনাল এগ কমিশন। যারা বিশ্বব্যাপী মানুষকে উৎসাহিত করে আসছে। যেন তারা ডিমকে শুধু একটি সাধারণ খাদ্য নয়, বরং স্বাস্থ্য, টেকসই খাদ্যাভ্যাস ও রন্ধনশিল্পে এক শক্তিশালী পুষ্টির উৎস হিসেবে মূল্যায়ন করে। ২০২৫ সালের বিশ্ব ডিম দিবসের থিম হচ্ছে ‘দ্য মাইটি এগ-প্রাকৃতিক পুষ্টিতে ভরপুর’। এই বছরের বার্তা হলো ডিম ছোট হলেও পুষ্টির ভাণ্ডার। এটি আপনার শরীর এবং মস্তিষ্কের জন্য পর্যাপ্ত পুষ্টি সরবরাহ করে। বিশ্বজুড়ে ডিম অপুষ্টি রোধে, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং টেকসই খাদ্যাভ্যাস গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ডিম প্রকৃতির অন্যতম সম্পূর্ণ খাবার। এক একটি মাঝারি আকারের ডিম প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর চর্বি, ভিটামিন...