ইউরোপ ও এশিয়াকে একসূত্রে গেঁথেছে সুয়েজ খাল। ভূ-রাজনীতিতে যেমন এর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ তেমনি ইউরোপের অর্থনীতির অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ এই খাল। ১৮৫৮ সালে নির্মিত খালটি যেমন সমৃদ্ধ করেছে একটি বিস্তৃত জনপদ তেমনি এর দখলদারিত্ব নিয়ে সংঘটিত হয়েছে বেশ কয়েকটি যুদ্ধ। বিশ্বরাজনীতি ও অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা সুয়েজ খাল নিয়ে লিখেছেন মুমিতুল চৌধুরী পূর্ব ও পশ্চিমকে একসূত্রে যুক্ত করতে দ্বিতীয় সেনুস্রেট বা দ্বিতীয় রামেসাই শাসনামলে ছোট একটি খাল খনন করা হয়েছিল বলে ইতিহাসবিদরা মনে করেন। নীল নদের সঙ্গে লোহিত সাগরের মধ্য দিয়ে যোগাযোগব্যবস্থার জন্য কিংবদন্তি সেসোস্ট্রিস সম্ভবত একটি খাল খনন করেছিলেন। খ্রিস্টপূর্ব ১৮৩০ সালের দিকে একটি সেচনালা নির্মাণ করা হয়। বন্যা মৌসুমে নদীর পানি সেই নালা দিয়ে নীল নদের পূর্ব উপকূলে গিয়ে পড়ত। খাল নির্মাণ করার দুশো বছর পরেও ক্লিওপেট্রা দেখলেন পূর্ব-পশ্চিমকে সংযুক্ত...