ডিম একটি প্রাচীন ও অপরিহার্য খাদ্য উপাদান। এটি সহজলভ্য, পুষ্টিকর এবং সাশ্রয়ী হওয়ায় বিশ্বব্যাপী মানুষের খাদ্যতালিকায় বিশেষ স্থান দখল করেছে। উচ্চমানের আমিষ, ভিটামিন, খনিজ ও অ্যামিনো অ্যাসিডের উৎস হিসেবে ডিমকে একটি পরিপূর্ণ খাবার হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। বর্তমান বিশ্বে ডিম শুধু পুষ্টির উৎস নয়, বরং একটি অর্থনৈতিক খাত হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বৈশ্বিক উৎপাদন : জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) তথ্যানুসারে, ২০২৩ সালে বিশ্বে ডিম উৎপাদন ছিল প্রায় ৯ কোটি ৭০ লাখ টন, যা ২০০০ সালের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ। ২০২০ সালে বিশ্বে মোট উৎপাদিত ডিমের সংখ্যা ছিল প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার কোটি পিস। ওই সময়ে বিশে^ ডিমপাড়া মুরগির সংখ্যা ছিল ৭৯০ কোটি। ডিম উৎপাদনে বিশ্বের শীর্ষ দেশ চীন। বৈশি^ক উৎপাদনের প্রায় ৩৮ শতাংশ উৎপাদন হয় দেশটিতে। এ ছাড়া...