ওই ভিক্ষুক মাছুমপুর মহল্লার একটি ঘরে থাকে। আমরা তার কাছে বস্তা দুটো নিয়ে গেলে তিনি বলেন, সেগুলো তার। পরে এলাকার লোকজনকে দায়িত্ব দেই এই টাকাগুলো গণনার জন্য। ওরা সারাদিন অক্লান্ত পরিশ্রম করে টাকাগুলো গণনা করে। পরে সদর থানার পুলিশ এলে তাদের সামনে টাকাটা সালেহার মেয়ের নামে গ্রামের একজন মাতব্বরের হেফাজতে দেওয়া হয়।ওয়ার্ড যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেল শেখ বলেন, ৬-৭ জন মিলে টাকাগুলো গণনা করেছি। পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী টাকা গণনা করা হয়েছে। টাকা এমনভাবে পুঁটলি করে রেখেছে। ময়লা-পচে দুর্গন্ধ হয়ে গেছে।সিদ্দিক হোসেন নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, উনার মা-বাবা দুজনই ভিক্ষা করেছে। তিনিও ছোটোবেলা থেকেই ভিক্ষা করেন। ২০ বছর ধরেই ভিক্ষা করেন।সালেহা বেগমের মেয়ে স্বপ্না খাতুন বলেন, ‘আমার মা পাগলা টাইপের। জায়গায় জায়গায় ঘুরে টাকা-পয়সা পাইছে, সেগুলো পোটলা করে রেখেছে। আমাদের কাউকে...