পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী হুমায়ুন কবির জানান, ভারতে অতিবৃষ্টির কারণে পাহাড়ি ঢলের সঙ্গে এসব কাঠ-খড় ভেসে আসছে। প্রতিবেশী দেশের বৃষ্টির কারণে বন্যায় পাহাড়ি এলাকা ডুবে গিয়ে তা ভেসে আসছে।বগুড়ার সামাজিক বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মতলুবুর রহমান বলেন, প্রতিবেশী দেশ আসামে প্রচুর বৃষ্টিপাতের কারণে ধারণা করা হচ্ছে বনাঞ্চল ধসে অথবা বড় বড় সমিল পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় এসব কাঠ বা খড়ি ভেসে এসেছে। এর সঙ্গে চোরাচালানির মতো কোনো ঘটনা নেই বলেই মনে হয়।কুড়িগ্রাম জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ফিরুজুল ইসলাম বলেন, বন্যা হলে উজান থেকে গাছের গুঁড়ি বা কাঠ-বাঁশ ভেসে আসতে দেখা যায়। তবে এগুলো চোরাচালানি গাছ নয়। দুর্যোগের কারণে এগুলো ঘটে থাকে।এসব গাছকে ‘রক্ত চন্দন’ ভেবে কিছু মানুষ চড়াদামে বিক্রির চেষ্টা করছেন। এ বিষয়ে...