গাইবান্ধা ছাড়াও রংপুরের বিভিন্ন উপজেলায় অ্যানথ্রাক্স ছড়িয়ে পড়েছে। রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) তথ্যমতে, রংপুরের পীরগাছা থেকে ১২টি, কাউনিয়া থেকে ৪টি ও মিঠাপুকুর থেকে ৫টিসহ ২১টি নমুনা বিভিন্ন মানুষের শরীর থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। তার মধ্যে ১১টিতেই অ্যানথ্রাক্স পজিটিভ ধরা পড়েছে। গত চার দশকে অ্যানথ্রাক্স অন্তত ১৬ জেলায় শনাক্ত হয়েছে। রোগটি নিয়ে উত্তরের জনপদে এখন আতঙ্ক বিরাজ করছে। কমে গেছে গরু-ছাগলের মাংস বেচাকেনাও। গবাদি পশু নিয়ে চরম বিপাকে কৃষকরা।অ্যানথ্রাক্স মূলত ব্যাসিলাস অ্যানথ্রাসিস নামের এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট রোগ, যা গবাদি পশু থেকে মানুষের শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। এটি সংক্রামক হলেও, যথাযথ প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা গেলে রোগটি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। অ্যানথ্রাক্সের সংক্রমণ সাধারণত ঘটে সংক্রমিত পশুর মাংস, চামড়া বা রক্তের সংস্পর্শে আসার মাধ্যমে। বাংলাদেশের অনেক এলাকায় এখনো কাঁচা...