তিনি বলেন, ‘চুরি যাওয়া মোটরসাইকেল পুলিশ উদ্ধার করে দিয়েছে, এমন কোনও নজির বরিশালে নেই। তারপরও থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছি; যদি কোনোদিন উদ্ধার করে দেয় পুলিশ, সেই আশায়।’ মোটরসাইকেল রক্ষায় নানা কৌশল অবলম্বন করছেন নগরীর লোকজন। কালুখান বাড়ির বাসিন্দা মো. আবু সাঈদ বলেন, ‘অনেক কষ্ট করে একটি মোটরসাইকেল কিনেছি। বাসার সিঁড়ির সঙ্গে একটি কক্ষে রাখি। চোরেরা গাড়িতে হাত লাগালেই যেন টের পাই সেজন্য অ্যালার্ম সংযুক্ত তালা লাগিয়েছি। লোহার শিকল দিয়ে আরও চারটি তালা দিই। যাতে কোনোভাবেই চোর মোটরসাইকেল চুরি করতে না পারে।’ আতঙ্কের কথা জানিয়ে নগরীর আরেক বাসিন্দা আরিফ এনামুল বলেন, ‘বাসা কিংবা বাইরে কোথাও গাড়ি রাখলে তালা মারি। তারপরও আতঙ্কে থাকি এই বুঝি আমার মোটরসাইকেলটি চুরি হয়ে গেলো।’ সাদিকুর রহমান বিপু বলেন, ‘আমার বন্ধুর মায়ের জন্য ওষুধ নিয়ে বরিশাল নৌ...