জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানের পরিপ্রেক্ষিতে মামলা হয়েছে ঢাকায় এবং দেশের বিভিন্ন থানায় ও আদালতে। এসব মামলায় ব্যক্তিগত আক্রোশ, মোটা টাকার দাবিসহ কারণে-অকারণে লোকদের আসামি করা হয়েছে। মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়েও নেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগ এবং তার সহযোগী ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের পাশাপাশি নিরীহ লোকদেরও আসামি করা হয়েছে। শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছে মোটা চাঁদা না পেয়ে তাদেরও আসামি করা হয়েছে। বিষয়টি দেশ-বিদেশে আলোচনা-সমালোচনার সূত্রপাত ঘটিয়েছে। সরকারের কর্তাব্যক্তিরা বলেছেন, মিথ্যা মামলা যারা করেছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে; ফৌজদারি মামলা করা হবে। পুলিশের কয়েকটি ইউনিট তদন্ত করে মিথ্যা মামলার বাদীদের শনাক্ত করছে। প্রাথমিকভাবে ৬৭ জন বাদীকে তারা শনাক্ত করেছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পুলিশ সদর দপ্তর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে। এ ধরনের মামলা থেকে রেহাই দিতে ফৌজদারি কার্যবিধি সংশোধন করেছে সরকার। পুলিশের মহাপরিদর্শক...