কথা বলতে বলতেই তিনি হাত উঁচিয়ে দেখালেন, ‘ওইযে যেখানে ককটেল লেগে বিস্ফোরণ হয়েছে সেখানে বড় কালো দাগ হয়ে আছে।’ গেটের একেবারে সামনেই গির্জায় প্রার্থনার অনুষঙ্গ বিক্রি করেন এক নারী। তিনি বলেন, ‘৩৫ বছর ধরে এখানে আছি। কোনোদিন এমন ঘটনা দেখিনি। গত (বুধবার) রাতের পর থেকে বেশ ভয়ে আছি। না জানি কখন কী হয়। রাত বেশি হলে এই এলাকাটি ফাঁকা হয়ে যায়। তখন দুষ্ট ছেলেপেলেদের আনাগোনা বাড়ে। তার ওপর আবার এই ঘটনা (ককটেল হামলা)। আমরা চাই, চার্চ ঘিরে বিশেষ পুলিশি নিরাপত্তা দেওয়া হোক।’ককটেল হামলার খবর পেয়ে দ্রুততম সময়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যান সেনাবাহিনীর সদস্যরা। এতে আতঙ্কিত লোকজনের ভীতি কমে। রাতে ঘটনার পরপরই পুলিশ, সেনাবাহিনী এবং বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের আলাদা আলাদা দল যায় সেখানে। মিস্টির প্যাকেটে থাকা অবিস্ফোরিত দুটি তাজা ককটেল উদ্ধার করে...