শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টকে দেশটির সবাই ‘একেডি’ বলে। পুরো নাম অনূঢ়া কুমারা দিশানায়েকে কেবল কাগজপত্রেই লেখা হয়। সেপ্টেম্বরে তাঁর সরকারের এক বছর হলো। ২০২২ সালের অভ্যুত্থান শেষে সেখানে দুই বছর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ছিল। গত বছর অভ্যুত্থান–পরবর্তী নির্বাচনে একেডি প্রেসিডেন্ট হন। কিছুদিন পর পার্লামেন্ট নির্বাচনেও তাঁদের দল জেভিপি (জনতা বিমুক্তি পেরামুনা) বড় অঙ্কের সংখ্যাগরিষ্ঠায় জেতে। সব মিলে গত এক বছরে দেশটিতে পুরোনো প্রধান দুটি দলের (ন্যাশনাল পার্টি ও পডুযানা পেরামুনা) আধিপত্য ভেঙে অনেকখানি জেভিপি-জোটের রাজনৈতিক কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এখন চলছে তাদের গত এক বছরের সরকার পরিচালনার মূল্যায়ন। শ্রীলঙ্কায় ২০২৪ সালের আগে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয় ২০১৯ সালে। সেবার একেডি ভোট পান ৩ শতাংশ। এই ফল বিস্ময়কর ছিল না। দ্বিদলীয় ব্যবস্থায় প্রধান দুই দলের কেউ প্রেসিডেন্ট হবেন, সেটিই জানেন সবাই। কিন্তু পুরোনো শাসকদের দুর্নীতি রাজনীতির...