মুম্বাই পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চের প্রতিবেদন তুলে ধরে ভারতীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, গত ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিলের মধ্যে রিংকুর প্রোমোশনাল টিমকে তিন দফায় ৫ কোটি রুপির মুক্তিপণ দাবি জানানো হয়। হুমকির গুরুত্ব ও দাউদ চক্রের সংশ্লিষ্টতার কারণে পুলিশ বিষয়টিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত শুরু করে। গ্রেপ্তার দুইজন হলেন মোহাম্মদ দিলশাদ ও মোহাম্মদ নাভিদ। দুজনই প্রথমে ওয়েস্ট ইন্ডিজে লুকিয়ে ছিলেন। স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় তাদের গত ১ আগস্ট ভারতে প্রত্যর্পণ করা হয়। এরপর মুম্বাই পুলিশ বিস্তারিত জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। একজন আসামি জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন, তিনিই সরাসরি রিংকু সিংকে ফোন করে ৫ কোটি রুপি দাবি করেছিলেন। পুলিশ আরও জানিয়েছে, রিংকুর টিমকে একাধিক হুমকিমূলক ফোনকল ও ইমেইল পাঠানো হয়েছিল। এই ঘটনা শুধু রিংকু সিং নয়, বরং আরও বড় এক চাঁদাবাজি চক্রের অংশ বলেই ধারণা পুলিশের। একই দুই...