প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, চীন এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি ব্যবহার করে তাইওয়ানের সাইবার নিরাপত্তা দুর্বল করার চেষ্টা চালাচ্ছে। তারা গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো ও যোগাযোগব্যবস্থায় দুর্বলতা খুঁজে বের করতে উন্নতমানের স্ক্যানিং প্রযুক্তি ব্যবহার করছে।তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভাষায়, চীন ‘হাইব্রিড যুদ্ধকৌশল’ প্রয়োগ করছে—যার উদ্দেশ্য জনগণের সরকারে আস্থা নষ্ট করা, প্রতিরক্ষা ব্যয়ে জনসমর্থন কমিয়ে দেওয়া এবং মনস্তাত্ত্বিক চাপ সৃষ্টি করা। একই সঙ্গে তারা ‘গ্রে জোন’ কৌশলও ব্যবহার করছে, যেমন উপকূলরক্ষী টহল বা সামুদ্রিক নজরদারি—যা সরাসরি যুদ্ধ নয়, কিন্তু তাইওয়ানের ওপর ক্রমাগত চাপ বজায় রাখে।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘চীন প্রচলিত ও অপ্রচলিত সামরিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে তাইওয়ানে আক্রমণ এবং বিদেশি মিত্রবাহিনীর মোকাবিলার সক্ষমতা যাচাই করছে।’তাইওয়ানের সতর্কবার্তায় আরও উল্লেখ করা হয়, বেইজিং হঠাৎ করে কোনো মহড়াকে বাস্তব যুদ্ধ অভিযানে রূপ দিতে পারে—যা তাইওয়ান ও তার আন্তর্জাতিক মিত্রদের...