যখন কারও বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ ওঠে এবং যখন কোনও একটা পক্ষ চায় সেই ব্যক্তিকে জবাবদিহির বাইরে রেখে দিতে, তখন অভিযুক্ত ব্যক্তিকে নিরাপদ স্থানে যাওয়ার ব্যবস্থা করাকে ‘সেফ এক্সিট’ বলে। রাজনীতিতে ‘সেফ এক্সিট’ হলো—কোনও রাজনৈতিক নেতা বা দল যেন মর্যাদা অক্ষুণ্ণ রেখে, আইনগত জটিলতা বা জনরোষ এড়িয়ে, নিরাপদে ক্ষমতা বা পদ থেকে সরে দাঁড়াতে পারে, সেই ব্যবস্থা করে দেওয়া। যদিও দুর্ঘটনার সময় এই শব্দের ব্যবহার আছে। সেক্ষেত্রে ‘সেফ এক্সিট’ হলো—যেকোনও দুর্ঘটনা থেকে দ্রুত বের হওয়ার উপায়। আবার আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়লে ভুক্তভোগী দরজা খোলার সময় নাও পাওয়া যেতে পারেন। এ ক্ষেত্রে ‘সেফ এক্সিট’ হচ্ছে—জানালা বা অন্য নিরাপদ পথ দিয়ে বের হওয়ার সুযোগ। সম্প্রতি বাংলাদেশের রাজনীতিতে আবারও সেফ এক্সিটের আলাপ শুরু হয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের দেওয়া বক্তব্যের মধ্য...