জুলাই হত্যা মামলার আসামিদের গোপালগঞ্জের একটি প্রত্যন্ত এলাকার কারখানায় আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে যুবলীগ নেতা শরিফুল ইসলাম দুর্জয়ের বিরুদ্ধে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, তিনি নিষিদ্ধ ঘোষিত যুবলীগের কেন্দ্রীয় অর্থবিষয়ক উপসম্পাদক এবং শেখ পরিবারের এক সদস্যের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। বেসরকারি এক টেলিভিশনের অনুসন্ধানে প্রকাশ, দুর্জয়ের মালিকানাধীন ব্যাটারি রিসাইক্লিং কারখানায় জুলাই হত্যাকাণ্ডের আসামিদের লুকিয়ে রাখা হয়েছিল। তদন্ত করতে গিয়ে সাংবাদিকরা কারখানায় প্রবেশের চেষ্টা করলে বাধার সম্মুখীন হন। স্থানীয় বাসিন্দারা ভয়ে মুখ খুলতেও সাহস পাননি। অডিও রেকর্ডে দুর্জয়ের কণ্ঠে শোনা যায়, “তোমার সাথে শটগান আছে। যদি এমন পরিস্থিতি দেখো, ৫৯টা মারা যাক বা ১০০টা মারা যাক, কোনো সমস্যা নাই। বাকিটা আমি সামলাবো।” এই রেকর্ডটি তিনি নিজেই এলাকায় ছড়িয়ে দেন, যাতে তার প্রভাব ও দাপট বোঝা যায়। প্রায় ১০০ বিঘা জমিতে প্রতিষ্ঠিত ওই কারখানার একটি...