দীর্ঘদিন ধরে দেশের ব্যাংকিংখাত খেলাপি ঋণের ক্যান্সারে জর্জরিত। বিদ্যমান আইনি কাঠামোতে চেষ্টা তদবির করেও ঋণের টাকা আদায় করা যাচ্ছে না। উল্টো ক্রমাগত অনাদায়ী ঋণের বোঝা বাড়ছে। উন্নত বিশ্বের দেশগুলোর পাশাপাশি আমাদের পাশ্ববর্তী দেশগুলোও ঋণের টাকা আদায়ে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। আইন ও নীতি সংস্কারের নানা উদ্যোগের কারণে তাদের ব্যাংকিংখাতের খেলাপি ঋণের পরিমান ক্রমাগত কমছে। উল্টোচিত্র বাংলাদেশের। এজন্য বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ দক্ষিণ এশিয়ার ব্যাংকগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ পরিমাণ। সম্প্রতি প্রকাশিত এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (এডিবি) ‘ননপারফর্মিং লোনস ওয়াচ ইন এশিয়া ২০২৫’ শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশে খেলাপি ঋণের হার সবচেয়ে বেশি। বাংলাদেশ এশিয়ার 'সবচেয়ে দুর্বল ব্যাংকিং ব্যবস্থার' দেশ। ২০২৩ সাল শেষে খেলাপি ঋণের হার দাঁড়ায় ৯ দশমিক ৬ শতাংশ। টাকার অঙ্কে যার পরিমান ২০ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলার।...