দীর্ঘ দুই বছরের গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞের পর অবশেষে এক আশাব্যঞ্জক খবর নিয়ে ঘুম ভাঙলো গাজার মানুষদের। হামাস ও ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় প্রথম ধাপের শান্তিচুক্তিতে উপনীত হয়েছে। এই চুক্তি যদি বাস্তবায়িত হয়, তবে তা অবরুদ্ধ উপত্যকায় চলমান হত্যাযজ্ঞের অবসান ঘটাতে পারে। নুসেইরাত শিবিরে আশ্রিত এক তরুণী ফিলিস্তিনি রোবা প্রথমে খবরটি বিশ্বাসই করতে পারেননি। তিনি বলেন, এমন অনেকবার হয়েছে। চুক্তি হয়েছে, তারপর আবার বোমা পড়েছে। তাই এখনই উদযাপন করতে ভয় পাচ্ছি। রোবার নিজের ঘর ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস হয়ে গেছে। গাজাজুড়ে ৯০ শতাংশের বেশি বাসস্থানই এখন মাটির সঙ্গে মিশে গেছে। তিনি বলেন, বাড়িঘর নেই, স্কুল নেই, হাসপাতাল নেই, কিছুই নেই। ভবিষ্যৎও অন্ধকার। চুক্তির অংশ হিসেবে বন্দিবিনিময় ও ধীরে ধীরে ইসরায়েলি বাহিনীর প্রত্যাহার প্রক্রিয়া শুরু হবে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প একে ‘দীর্ঘস্থায়ী শান্তির প্রথম...