পরামর্শ : যাদের জেনারেলাইজড অ্যানজাইটি বা প্যানিক ডিসঅর্ডার আছে, তারা কফির পরিবর্তে হারবাল টি বেছে নিতে পারেন।৭️. ঘুমের সমস্যা বা ইনসমনিয়ায় ভোগা ব্যক্তিক্যাফেইন ঘুমের হরমোন ‘মেলাটোনিন’-এর নিঃসরণ কমিয়ে দেয়। এমনকি সকালে কফি খেলেও অনেকের রাতের ঘুম নষ্ট হয়।পরামর্শ : বিকেল ৪টার পর কফি না খাওয়া এবং ঘুমের আগে অন্তত ৬ ঘণ্টা বিরতি রাখা ভালো।৮️.অস্টিওপোরোসিসে আক্রান্ত ব্যক্তিঅতিরিক্ত কফি শরীরে ক্যালসিয়াম শোষণ কমিয়ে দেয়, ফলে হাড় দুর্বল হয়ে যায়। বিশেষত মেনোপজ-পরবর্তী নারীদের জন্য এটি ঝুঁকিপূর্ণ।পরামর্শ : দিনে ৩ কাপের বেশি কফি না খাওয়া ও পর্যাপ্ত দুধ বা ক্যালসিয়ামসমৃদ্ধ খাবার খাওয়া জরুরি।শেষ কথাকফি মন ভালো করে, ক্লান্তি দূর করে—এ কথা সত্য। কিন্তু পরিমিতি না মানলে এটি শরীরের জন্য ক্ষতির কারণও হতে পারে। যদি কফি খাওয়ার পর অনিদ্রা, অস্থিরতা বা হজমের সমস্যা অনুভব করেন,...