এদিকে বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য এরই মধ্যে প্রধান উপদেষ্টার দফতর থেকে আদানির চিঠিটি বিদ্যুৎ বিভাগে পাঠানো হয়েছে। বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, বকেয়া পরিশোধের বিষয়ে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। টাকা কীভাবে পরিশোধ করা হবে। তা নিয়ে কাজ চলছে। গত জুলাইয়ে আদানির সব বকেয়া পরিশোধ করা হয়। এরপর নতুন করে এই পরিমাণ টাকা বকেয়া পড়েছে বলেও জানান বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা। মার্চ পর্যন্ত আদানি পাওয়ারের বকেয়া ৪৩৭...