বুধবার (৮ অক্টোবর) দুপুরে সিরাজগঞ্জ শহরের প্রধান ডাকঘরে গিয়ে দেখা যায়, ব্যক্তিগত চিঠিপত্র আদান-প্রদানের জন্য তেমন কোনো আনাগোনা নেই। সেবা নিতে ডাকঘরে এসেছেন ১০-১৫ জন নারী-পুরুষ। কথা হয় ডাকঘরের অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত ডেপুটি পোস্টমাস্টার জাহিদুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি জাগো নিউজকে বলেন, ‘সিরাজগঞ্জ শহরের মুখ্য ডাকঘর এটি। সারাদেশের ন্যায় এ ডাকঘরে ব্যক্তিগত চিঠি কমলেও বেড়েছে দাপ্তরিক চিঠি। প্রতিদিন গড়ে দুইশ থেকে আড়াইশ মানুষ সেবা নেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘সারাবিশ্বেই ব্যক্তিগত চিঠির আদান-প্রদান কমেছে। মূলত ডিজিটাল সুবিধার কারণেই এটা কমছে। মানুষ এখন ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ ও ই-মেইলে তাৎক্ষণিক যোগাযোগ করছেন। তবে চাকরির আবেদন, আদালত, ভূমি, পাসপোর্ট ও বিআরটিএ অফিসের দাপ্তরিক চিঠির আদান-প্রদান ডাকঘরে বেড়েছে।’ ডাকবিভাগ সূত্র জানায়, সিরাজগঞ্জ প্রধান ডাকঘরে আটজন কর্মকর্তার বিপরীতে তিনজন ও ৬৮ জন কর্মচারীর বিপরীতে ৪৬ জন দায়িত্ব পালন...