এদিকে, স্থানীয়রা আহত ৫ জনকে উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তির কিছু সময় পর চঞ্চলের মৃত্যু হয়। বাকি ৪ জন সার্জারি ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন।হাসপাতালের জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত চিকিৎসক মোবাশ্বের হাসান জানান, ধারালো অস্ত্রের আঘাতে জখম হওয়া ৫ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর মধ্যে চঞ্চল হোসেন নামে একজন মারা গেছেন। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।নিহতের স্বজনদের বরাত দিয়ে হাসপাতাল মর্গে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্য মনির হোসেন বলেন, ‘ইয়াবা বিক্রিতে বাধা দেওয়ার জেরে গোলযোগে চঞ্চল হোসেন খুন হয়েছে।’এ বিষয়ে যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি আবুল হাসনাত বলেন, ‘পূর্বশত্রুতার জের ধরে দুপক্ষের পাল্টাপাল্টি ছুরিকাঘাতে বাবা-ছেলেসহ ৫ জন আহত হন। এর মধ্যে চঞ্চল নামে একজন মারা গেছেন। ঘটনার সঙ্গে জড়িতরা পুলিশের হেফাজত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ঘটনার তদন্ত করা হচ্ছে।’ হাসপাতালের...