কলেজের রেজিস্ট্রার শ্রীনিবাস বলেন, আমরা বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি। গোপনীয়তা রক্ষা ও সাইবার বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় তদন্ত চলছে।প্রাথমিকভাবে দেখা গেছে, ডিভাইসগুলোতে কলেজের মেয়েদের হাজারের বেশি বিকৃত ছবি রয়েছে। এসব ছবি বা ভিডিও বাইরে ছড়িয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে এখনো থানায় আনুষ্ঠানিক অভিযোগ হয়নি।বিশেষজ্ঞদের মতে, এআই ও ডিপফেক প্রযুক্তির অপব্যবহার এখন ভয়াবহ সামাজিক হুমকি। বিশেষ করে নারীদের গোপনীয়তা রক্ষায় নতুন করে আইন ও সচেতনতা প্রয়োজন। তথ্যসূত্র : আনন্দবাজার প্রাথমিকভাবে দেখা গেছে, ডিভাইসগুলোতে কলেজের মেয়েদের হাজারের বেশি বিকৃত ছবি রয়েছে। এসব ছবি বা ভিডিও বাইরে ছড়িয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে এখনো থানায় আনুষ্ঠানিক অভিযোগ হয়নি।বিশেষজ্ঞদের মতে, এআই ও ডিপফেক...