এনথ্রোপিক, গুগল, পারপ্লেক্সিটি, রাইটার, ড্রপবক্স, নোশন, কগনিশন ল্যাবস, ভারসেল এবং কার্সরের মতো শীর্ষ কোম্পানিগুলো এরই মধ্যে স্ল্যাক ব্যবহার করে এআই অ্যাপ ও এজেন্ট তৈরি করা শুরু করেছে। এই অ্যাপগুলো স্ল্যাক মার্কেটপ্লেসে পাওয়া যাচ্ছে এবং প্রতিদিনের কাজে সহজেই ব্যবহার করা সম্ভব। শুধু তাই নয়, এগুলো বিচ্ছিন্ন সিস্টেমগুলোকে একত্রিত করে এবং বারবার অ্যাপ বদলের ফলে সময়ের যে অপচয় হয় তা কমিয়ে আনে। বিশ্বজুড়ে ২ লাখের বেশি এসএএএস সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে এবং গড়ে প্রতিটি সংস্থায় ১ হাজারের বেশি এসএএএস অ্যাপ ব্যবহৃত হয়। এর ফলে প্রায় ৪০ শতাংশ উৎপাদনশীলতা কমে আসে এবং ক্রয়কৃত এসএএএস লাইসেন্সের অর্ধেকই অব্যবহৃত থাকে। স্ল্যাকের লক্ষ্য প্রতিষ্ঠানগুলোর আইটি বাজেটের মাত্র ২ শতাংশ ব্যবহার করে বাকি ৯৮% বিনিয়োগের সর্বোচ্চ রিটার্ন নিশ্চিত করা। স্ল্যাক ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠানগুলো সহজেই দলীয় আলোচনার গুরুত্বপূর্ণ...