শুধু ছাদ নয়; এ প্রযুক্তিতে ভবদহ জলাবদ্ধ অঞ্চলেও বিপুল সবজি উৎপাদন সম্ভব বলে দাবি করেন কৃষিবিদ ইবাদ আলী। যশোরের কৃষি বিভাগও ইবাদ আলীর ছাদকৃষিতে মুগ্ধ। তার এ শেকড় প্রযুক্তি ছড়িয়ে দিতে পারলে ছাদকৃষিতে অভাবনীয় পরিবর্তন আসবে বলে উল্লেখ করেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর যশোরের উপ-পরিচালক মো. মোশাররফ হোসেন। যশোর সদর উপজেলার হামিদপুর গ্রামের কৃষিবিদ ইবাদ আলী বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে খাদ্য-প্রকৌশল বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। স্থানীয় সরকার বিভাগে চাকরি করলেও কৃষি, উদ্ভাবন, গবেষণাই তার ধ্যান-জ্ঞান। দীর্ঘদিন ধরেই তিনি কৃষি নিয়ে গবেষণা করছেন। কৃষিবিদ ইবাদ আলী জানান, অনেক আগেই জনপ্রিয় হয়েছে বাড়ির ছাদে চাষাবাদ। এ চাষাবাদের জন্য তিনি উদ্ভাবন করেছেন শেকড় প্রযুক্তি। প্রায় চার বছরের গবেষণায় শেকড় প্রযুক্তিতে সবজি চাষে সফল হয়েছেন। এতে কম মাটির ব্যবহারে ছাদকৃষিতে অধিক ফলনে...