মাও. আবদুল হালিম আরো বলেন, আমরা মনে করি বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অনেক রক্তের বিনিময়ে তৈরী হয়েছে। তাই আমরা জনগণের স্বার্থে ফেব্রুয়ারী মাসে নির্বাচন আদায় করে ছাড়বো। জামায়াতে ইসলামী মনে করে, অবশ্যই গণভোট হতে হবে এবং সেটা নভেম্বরের মধ্যে হতে হবে। জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একইসাথে হলে বিড়ম্বনা হবে। জুলাই জাতীয় সনদের আইনী ভিত্তি ছাড়া এ দেশের জনগণ নির্বাচন মানবে না বলে আমরা মনে করি৷ গণভোট হলে ভবিষ্যতের রাজনীতি একটি নিশ্চিত পথ পাবে। গণতন্ত্র ও দেশের স্থিতিশীলতার স্বার্থে নির্বাচন অবশ্যই হতে হবে। জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম বলেছেন, জামায়াত বাংলাদেশের রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন আনতে চায়। দেশের একজন সরকার প্রধান দুপুরের ভাত খেতে বসে না খেয়ে পাশের দেশে চলে যেতে বাধ্য হয়। এই সব কিছুর মূলে রয়েছে কর্তৃত্ববাদী শাসন।...