বৃহস্পতিবার সকালে নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে ‘উপদেষ্টার রোজনামচা: চালকের হেলমেট নাই ও সেফ এক্সিট’ শিরোনামে প্রকাশিত এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন। পোস্টে উপদেষ্টা জানান, সকালে তিনি ট্রেনে ভৈরব সফরে যান। সঙ্গে ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. মইনুদ্দিনসহ রেলওয়ে ও সড়ক বিভাগের কর্মকর্তারা। কমলাপুর রেলস্টেশন পরিদর্শনের পর ভৈরবে পৌঁছে স্থানীয় নেতৃবৃন্দ ও জনগণের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। তাদের দাবি, আশুগঞ্জ স্টেশনকে পুনরায় ‘বি-শ্রেণি’ স্টেশনের মর্যাদা দিতে হবে। তিনি উল্লেখ করেন, স্টেশনটি উঁচু জায়গায় হওয়ায় নারী ও বয়স্ক যাত্রীদের ওঠানামায় কষ্ট হচ্ছে। সিগন্যালিং ও অবকাঠামোগত ত্রুটি নিরসনের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। মোটরসাইকেল চালকের হেলমেট না থাকা প্রসঙ্গে তিনি লিখেন, ‘সেখান থেকে সরাইলের পথে রওনা হই। সাত/আট কিলোমিটার পথে এক ঘণ্টা অবস্থানের পরেও অগ্রগতি না হওয়ায় প্রথমে পায়ে হেঁটে ও পরে মোটরসাইকেলযোগে রওনা দিই।...