রিট বা আদালতের স্থগিতাদেশ নিয়ে ঋণখেলাপি থেকে পার পাওয়া কঠিন করা হচ্ছে। চাইলেই আর সহজে রিট করা যাবে না।এ জন্য বাড়তি খরচ করতে হবে। এ খরচের অঙ্ক ৬ থেকে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে। যে পরিমাণ ঋণ গ্রাহক অনুমোদন পেয়েছেন, সেই অঙ্কের ওপর সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট আকারে জমা দিয়ে রিট করতে হলে তা অনেক ব্যয়বহুল হয়ে পড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। বর্তমানে ঋণখেলাপি থেকে বাঁচতে মাত্র কয়েক লাখ টাকা খরচ করেই ঋণগ্রহীতা রিট করতে পারেন। নতুন নীতিমালা কার্যকর হলে এ সুযোগ আর পাচ্ছেন না গ্রাহকরা। বিষয়টি নিয়ে এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়, যা নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে আলোচনাও চলছে। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, সম্প্রতি আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের এক বিশেষ বৈঠকে এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বৈঠকে...