বামনডাঙ্গা তেলিয়ানীর স্কুল শিক্ষক ওছমান গণি জানান, গত শনিবার গভীর রাতে হঠাৎ মানুষের শোরগোল ও চিৎকার শুনে ঘুম ভাঙে তার। ভেবেছেন চোর পড়েছে গ্রামে। দ্রুত বিছানা ত্যাগ করে শব্দের উৎস খুঁজতে দুধকুমারের কিনারে গিয়ে দেখেন দুই দিকে যতদূর চোখ যায়—শুধু মানুষ আর মানুষ। আলোয় আলোকিত নদের তীর। এগিয়ে গিয়ে দেখতে পান লোকজন যেমনভাবে পারছে তেমনভাবেই লাফিয়ে পড়ছে নদীতে। সাঁতরিয়ে ধরে আনছেন আস্ত এক একটি গাছ। সকাল হতেই নদের দুই পাশে গাছের স্তূপ জমে যায়।স্থানীয়রা জানান, কয়েক হাজার ভেসে আসা এসব গাছের গুঁড়ি জ্বালানি হিসেবে এর বাজার মূল্য কয়েক কোটি টাকা।পাশের রায়গঞ্জ ইউনিয়নের দামাল গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল মোতালেব বলেন, ‘চারজন মিলে ৫০ ফুটের এই লাল গাছটা উঠাইছি। আরও ছয়জন সাহায্য করছে। এটা রক্ত চন্দনের গাছ। ১ লাখ ২০ হাজার হলে বিক্রি...