বিদেশ থেকে আসার পর হতাশায় পড়েন তিনি। একটি কোম্পানিতে ৮ হাজার টাকা বেতনে চাকরি নেন। এরমধ্যে বিয়েও করেন। স্ত্রী সন্তান নিয়ে অল্প বেতনে সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়ছিল। তখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তিনি আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের দক্ষতা ভিত্তিক উদ্যোক্তা তৈরি প্রকল্পের বিষয় দেখতে পান। পরে তিনি একটি সেলুনের জন্য আবেদন করেন। যাচাই-বাছাইয়ের পর তার আবেদন গৃহীত হয়। ৬ ধাপে তাকে ১ লাখ ৯০ হাজার টাকা সহযোগিতা করে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন। ওই টাকা দিয়েই মুজাহিদ সেলুন দোকান দিয়ে হতাশায় নিমজ্জিত জীবন থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছেন। এখন কোরআনে হাফেজা স্ত্রী জান্নাতুল ফেরদাউস ও দুই মেয়ে মাইমুনা আক্তার ও সিদরাতুল মুনতাহাকে নিয়ে মুজাহিদের সংসার। লক্ষ্মীপুরের কমলনগরের উপজেলার চরলরেন্স বাজার সংলগ্ন তুলাতলি এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় থাকেন তারা। তার বাড়িও একই এলাকায় ছিল। মুজাহিদ বলেন, আমি...