খাগড়াছড়ির ধর্ষণের ঘটনা পুঁজি করে পাহাড়কে অশান্ত করার পরিকল্পনা করেছে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা—এটি দিবালোকের মতো স্পষ্ট। পাহাড় তথা পার্বত্য অঞ্চলকে অশান্ত করে বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করার ষড়যন্ত্র চলছে দীর্ঘ সময় ধরেই। যে ধর্ষণের ঘটনা কেন্দ্র করে পাহাড় উত্তপ্ত করার চেষ্টা হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, সিসিটিভি ফুটেজ অনুযায়ী, মামলার এজাহারে উল্লিখিত সময়ে গ্রেপ্তারকৃত শয়ন শীল খাগড়াছড়ি বাজারের বিভিন্ন দোকানে কেনাকাটা করছিলেন। এ ছাড়া এ ঘটনায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের প্রধান চিকিৎসক ডা. জয়া চাকমা প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছেন, ‘ওই ছাত্রীর শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই। এমনকি সে ধর্ষণের শিকারও হয়নি।’ প্রতিবেদনে আলামত পরীক্ষার ১০টি সূচকের সবকটিই ‘স্বাভাবিক’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।এ ঘটনা কেন্দ্র করে নিয়মতান্ত্রিক ও আইনানুগ প্রক্রিয়া না মেনে সুসংগঠিতভাবে অবরোধ, অ্যাম্বুলেন্সে হামলা, দোকান ভাঙচুর ও লুটপাট, ঘরবাড়ি পোড়ানো, পর্যটক হয়রানি...