আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভাসমান অপরাধীদের বেশির ভাগের নেই কোনো জাতীয় পরিচয়পত্র। ফলে তাদের শনাক্ত করাও কঠিন। অপরাধ করে একবার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখের আড়ালে গেলে তাদের খুঁজে পাওয়ার সম্ভাবনা কম। ফলে ডিএমপির মাঠপর্যায়ে কর্মরতরা এ ভাসমান অপরাধীদের নিয়ে প্রতিনিয়ত চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছেন। তারা বলছেন, ভাসমান অপরাধীরা কোনো অপকর্ম করে অন্যত্র চলে যাওয়ার পর পুলিশের কাছে পরে খবর এলে তখন তাদের শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ে। তদন্ত পর্যায়ে জটিলতা দেখা দেয়-এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা না হলে কেউ তাদের চিনতে পারে না। ফলে কোথা থেকে তারা এলো, কীভাবে কোথায় গেল, তা খুঁজে বের করা দুরূহ। এছাড়া ভাসমান অপরাধীদের ক্ষেত্রে গ্রেফতারি পরোয়ানা তামিল করাও খুবই জটিল হয়ে পড়ে। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (অপরাধ ও অপস) খোন্দকার রফিকুল ইসলাম...