চে গেভারাকে হত্যা করা হয়েছিল, কিন্তু তার দর্শন, তার প্রতিবাদের ভাষা—মুছে ফেলা যায়নি। তিনি কোনো একটি রাষ্ট্রের নায়ক নন; সার্বজনীন প্রতিবাদের প্রতীক। লাতিন আমেরিকা থেকে শুরু করে মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ এশিয়া—যেখানেই তরুণরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ায়, সেখানে চে নতুন করে জন্ম নেন। অথচ কত আগে তার শারীরিক মৃত্যু হয়েছে। সেই ১৯৬৭ সালের ৮ অক্টোবর বলিভিয়ার ইউরো উপত্যকায় চেসহ ১৬ জন বিপ্লবীকে ঘিরে ফেলে সহস্র সৈন্যের একটি দল। ৮ ঘণ্টা যুদ্ধের পর আহত চেকে ধরে নিয়ে যায় লা হিগুয়েরা নামে বলিভিয়ার একটি গ্রামে। তারপর রাত দেড়টা নাগাদ তাকে হত্যা করা হয়। তাই বলা হয়ে থাকে চে নিহত হয়েছেন ৯ অক্টোবর। মৃত্যুর আগে চে বন্ধুদের বলেছিলেন, “ওদের সঙ্গে যুদ্ধ করতে করতে আমার প্রিয় এম-২ রাইফেল অকেজো হয়ে গেছে। তবে আমার পরাজয় এই নয় যে,...