ঘরে ঢুকলে দেখা যায়, ঘড়িটির ওপর কাগজপত্র রাখা, কেউ লিখছেন দলিলের খসড়া মনে হয়, এটি যেন একটা সাধারণ টেবিল! সূর্যঘড়ির অন্য প্রান্তে ছিল একটি ফলক, যেটি আজ আর নেই। হয়তো খুঁড়ে তুলে ফেলা হয়েছে। এভাবেই ধীরে ধীরে বিলীন হচ্ছে ইতিহাসের এক জীবন্ত সাক্ষী।প্রবীণ দলিল লেখক হায়দার আলী, যিনি ১৯৭৪ সাল থেকে এখানেই কাজ করছেন, বলেন, ‘দীর্ঘ বছর ধরে এটি এখানেই আছে। ব্রিটিশ আমলে নির্মিত বলে শুনেছি।’ তবে ঘড়িটি টিন দিয়ে ঘিরে রাখা ঠিক হয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি নীরব থাকেন।যশোর সরকারি এম এম কলেজের ইতিহাস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক শাহজাহান কবীর বলেন, ‘অবিভক্ত বাংলার প্রথম কালেক্টরেট ভবন ছিল যশোরে। সেখানে স্থাপিত সূর্যঘড়িটি বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরানো নিদর্শন। কিন্তু বর্তমানে সেটি রেজিস্ট্রি অফিসের কার্যক্রমের আড়ালে পড়ে সাধারণ মানুষ দেখতে পায় না, যা...