এদিন এক পর্যায়ে চিফ প্রসিকিউটর ট্রাইব্যুনালকে বলেন, গুমের শিকার ব্যক্তির হাত কেটে ফেলা, নখ উপড়ে ফেলা, ঘুর্নায়মান চেয়ারে বসিয়ে কিংবা ইলেকট্রনিক শক দিয়ে লোমহর্ষক সব নির্যাতন করা হতো। এছাড়া গুমের শিকার বন্দীদের আলাদা ‘কোড নেইম’ ছিল। বিশেষ বন্দীদের ডাকা হতো ‘মোনালিসা’ নামে। শেখ হাসিনার শাসনামলে গুমের শিকার ব্যক্তিদের লোমহর্ষক নির্যাতনের বর্ননা আজ বুধবার (৮ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্র্যাইব্যুনাল-১ এ তুলে ধরলেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। এদিন এক পর্যায়ে চিফ প্রসিকিউটর ট্রাইব্যুনালকে বলেন, গুমের শিকার ব্যক্তির হাত কেটে ফেলা, নখ উপড়ে ফেলা, ঘুর্নায়মান চেয়ারে বসিয়ে কিংবা ইলেকট্রনিক শক দিয়ে লোমহর্ষক সব নির্যাতন করা হতো। এছাড়া গুমের শিকার বন্দীদের আলাদা ‘কোড নেইম’ ছিল। বিশেষ বন্দীদের ডাকা হতো ‘মোনালিসা’ নামে। আর গুম ঘরকে বলা হতো ‘আর্ট গ্যালারি’, যা পরবর্তীতে ‘আয়না ঘর’ হিসেবে...