জানা গেছে, মামলায় এ পর্যন্ত ২৪ জন সাক্ষী দিয়েছেন। এর আগে গত ২ সেপ্টেম্বর ৮ জন সাক্ষ্য প্রদান করেছিলেন। দীর্ঘ সময়ের জন্য উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ থাকায় মামলার কার্যক্রম কয়েক বছর বন্ধ ছিল।২০০৭ সালে চট্টগ্রামের ডবলমুরিং থানায় এ মামলা করা হয়। ২০০৮ সালের ২৪ জুন তদন্ত কর্মকর্তা অভিযোগপত্র জমা দেন।দুধ দিয়ে গোসল করে শেষ রক্ষা হলো না সেই আ.লীগ নেতারমামলায় অভিযোগ আনা হয়, আবদুর রহমান বদি ৫৬ লাখ ১১ হাজার ৫০০ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন এবং জ্ঞাত আয়ের বাইরে ৭৯ লাখ ৩৭ হাজার ৭৯৭ টাকার সম্পদের মালিক হয়েছেন।বদির আবেদনের কারণে মামলার কার্যক্রম দীর্ঘদিন স্থগিত থাকলেও ২০১৭ সালে উচ্চ আদালত স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করেন। পরে ২০২০ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামের জেলা ও দায়রা জজ ইসমাইল হোসেনের আদালতে আবদুর রহমান বদির বিরুদ্ধে অভিযোগ...