এই বহুল প্রত্যাশিত এক্সপ্রেসওয়ে শুধু রাজধানীর যানজট নিরসনেই ভূমিকা রাখবে না; বরং এটি হয়ে উঠবে চট্টগ্রাম বন্দর, ঢাকা ও উত্তরবঙ্গের মধ্যে পণ্য পরিবহনের আধুনিক করিডোর। এতে সময়, জ্বালানি ও অর্থ সাশ্রয় হবে; দেশের আঞ্চলিক অর্থনীতিতে আসবে নতুন গতি। ২০১৮ সালের ৬ ডিসেম্বর সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বে (PPP) চুক্তি স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে শুরু হয় প্রকল্পটির আনুষ্ঠানিক যাত্রা। ২০২২ সালের ১৫ মে থেকে কার্যক্রম শুরু হয় এবং ২৫ বছরের মেয়াদি এ চুক্তি চলবে ২০৪৭ সালের মে মাস পর্যন্ত। চার লেনের নিয়ন্ত্রিত প্রবেশ সড়ক হিসেবে তৈরি হওয়া এক্সপ্রেসওয়ের প্রস্থ হবে ২০.২ মিটার; পাশাপাশি দুই পাশে ৪.৮ থেকে ৭.৩ মিটার প্রশস্ত সার্ভিস সড়কও থাকবে। এই সড়কটি একসাথে সংযুক্ত করবে দেশের চারটি গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক—ঢাকা-চট্টগ্রাম (N1), ঢাকা-সিলেট (N2), ঢাকা-ময়মনসিংহ (N3) এবং ঢাকা-টাঙ্গাইল (N4)। ফলে দেশের দক্ষিণ-পূর্ব, পূর্ব এবং...