আবার একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটছে। ভারতের মধ্যপ্রদেশের একটি ছোট শহরে সেপ্টেম্বরের গোড়ার দিকে কোনো ব্যাখ্যা ছাড়াই শিশুমৃত্যুর ঘটনা স্বাস্থ্যকর্মীদের বিচলিত করে তুলেছিল। সাধারণ কাশির সিরাপ সেবনের কয়েকদিনের মধ্যেই কমপক্ষে ১১টি শিশুর মৃত্যু হয়েছিল ওই শহরে। এদের বয়স ছিল এক থেকে ছয় বছরের মধ্যে। ঘটনার কারণ খুঁজতে গিয়ে খাবার পানি পরীক্ষা থেকে শুরু করে এজন্য মশা দায়ী কি না- সমস্ত কিছু খতিয়ে দেখেছিলেন কর্মকর্তারা। তারপর জানা যায় ওই শিশুদের কিডনি ফেল করেছিল। এর কয়েক সপ্তাহ পরে ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর চেন্নাইয়ের একটি রাষ্ট্রীয় পরীক্ষাগার যে বিষয়টি নিশ্চিত করে তা আরো ভয়াবহ। প্রশ্নের মুখে থাকা কাশির সিরাপটিতে ৪৮.৬% ডাইথাইলিন গ্লাইকোল রয়েছে। এটি একটি বিষাক্ত ইন্ডাস্ট্রিয়াল দ্রাবক যা কখনোই ওষুধে থাকা উচিত নয়। এটি সেবনের পর কিডনি ফেল হওয়ার ঘটনা অস্বাভাবিক নয়। এই ভয়াবহ...