কচুয়ার এই সমস্যা কেবল একটি উপজেলার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে, বিশেষ করে গ্রামীণ ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে, বহু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় একই ধরনের জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। জাতীয় শিক্ষানীতি ও টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার প্রতিশ্রুতি থাকা সত্ত্বেও, অনেক বিদ্যালয়ের অবকাঠামোগত দুরবস্থা শিক্ষার মৌলিক অধিকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। শিক্ষা কেবল জ্ঞান অর্জনের মাধ্যম নয়, এটি একটি জাতির ভবিষ্যৎ গঠনের মূল ভিত্তি। তাই, জরাজীর্ণ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ক্লাস চালানো কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। কচুয়া উপজেলা শিক্ষা অফিসার জানিয়েছেন, জরাজীর্ণ ৩৮টি বিদ্যালয়ের তালিকা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। ভালো উদ্যোগ। তবে কেবল তালিকা প্রস্তুত করাই যথেষ্ট নয়। এই বিদ্যালয়গুলোর সংস্কার বা পুনর্নির্মাণে জরুরি ভিত্তিতে বরাদ্দ দেওয়া এবং কাজের গুণগত মান নিশ্চিত করা প্রয়োজন। একই সঙ্গে, দেশের অন্যান্য জেলা ও উপজেলায় জরাজীর্ণ বিদ্যালয়গুলোর...