একই কথা বলেন ওই গ্রামের নুরুন্নবী মিয়া ও নুর নাহার বেগম। তারা আরও বলেন, তাদের পক্ষে এত দামি ওষুধ কিনে খাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। ওষুধের দাম অনুযায়ী ২০ দিনের জন্য প্রায় ৩ হাজার টাকার ওষুধ লাগবে। সরকারিভাবে ওষুধ সরবরাহের দাবি তাদের।উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা দিবাকর বসাক বলেন, অ্যানথ্রাক্স উপসর্গ নিয়ে যারা চিকিৎসা নিতে এসেছিল, তাদের মধ্যে কেউ গুরুতর ছিল না। বেশিরভাগ রোগী রাতে এসেছিল, সে কারণে তাদের ওষুধ দেওয়া সম্ভাব হয়নি। গত দুদিনে (সোম ও মঙ্গলবার) নতুন করে আরও ৬ জন চিকিৎসা নিয়ে গেছেন। এ নিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১৬ জনের চিকিৎসা দেওয়া হলো।তিনি আরও বলেন, অ্যানথ্রাক্স আক্রান্ত রোগীদের ১০ দিনের অ্যান্টিবায়োটিক লিখে দেওয়া হচ্ছে। অন্য কোনো সমস্যা না থাকলে ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে সুস্থ হওয়ার কথা।...